03/05/2024 : 10:01 PM
আমার দেশ

জেনে নিন কারা কেন্দ্রীয় সরকার ব্ল্যাক ফাঙ্গাস জনিত রোগের চিকিৎসার জন্য ওষুধ সরবরাহ করছেন

জিরো পয়েন্ট নিউজ ডেস্ক, দিল্লী, ২১ মে ২০২১:


কেন্দ্রীয় সরকার কোভিড-১৯ পরিচালনার ক্ষেত্রে ওষুধ এবং রোগ নির্ণয়ের যন্ত্রপাতি দেওয়ার ক্ষেত্রে রাজ্য ও কেন্দ্রশাসিত অঞ্চল গুলিকে “সম্পূর্ণ সরকার” ব্যবস্থার মাধ্যমে সহায়তা করে আসছে। মূলত ২০২০ সালের এপ্রিল থেকে বিভিন্ন ধরনের ওষুধ, চিকিৎসা সরঞ্জাম, পিপিই কিট এবং মাস্ক পর্যাপ্ত পরিমানে দেওয়ার ব্যবস্থা হয়েছে। তবে, সাম্প্রতিক সময়ে বেশ কয়েকটি রাজ্য এবং কেন্দ্রশাসিত অঞ্চল থেকে ব্ল্যাক ফাঙ্গাসে আক্রান্ত রোগীদের খবর পাওয়া গেছে। এই রোগের চিকিৎসার জন্য ব্যবহৃত একটি অ্যান্টি ফাংগাল ওষুধ অ্যামফোটেরিসিন- বি-র অভাব রয়েছে বলে জানা গেছে।
কেন্দ্রীয় স্বাস্থ্য মন্ত্রক ও ফার্মাসিটিক্যালস বিভাগ এবং বিদেশ বিষয়ক মন্ত্রক অ্যামফোটেরিসিন- বি ওষুধের অভ্যন্তরীণ উৎপাদন উল্লেখযোগ্য ভাবে বাড়ানোর জন্য যথাযথ চেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছে।
দেশে এই জাতীয় ওষুধের পাঁচটি প্রস্তুতকারক এবং একটি আমদানিকারক রয়েছে।
এগুলি হচ্ছে-
১) ভারত সিরামস এন্ড ভ্যাকসিনস লিমিটেড।
২) বি ডি আর ফার্মাসিউটিক্যালস লিমিটেড।
৩) সান ফর্মা লিমিটেড।
৪) সিপ্লা লিমিটেড।
৫) লাইফ কেয়ার ইনোভেশনস।
৬) মাইল্যান ল্যাবস ( আমদানিকারক )।
২০২১ সালের এপ্রিল মাসে এই সংস্থাগুলির উৎপাদনক্ষমতা অত্যন্ত সীমিত ছিল। চলতি মাসে ১,৬৩,৭৫২ ভায়েলস
অ্যামফোটেরিসিন- বি- উৎপাদন করা হয়েছে।
জুন মাসে ২,৫৫,১১৪ ভায়েলস উৎপাদন করা হবে। এর পাশাপাশি আমদানিও করা হবে।
কেন্দ্রীয় স্বাস্থ্য মন্ত্রকের পক্ষ থেকে দেশের অভ্যন্তরে অ্যান্টিফাঙ্গাল ওষুধ উৎপাদনের জন্য ৫ টি সংস্থাকে লাইসেন্স দেওয়া হয়েছে।
এই সংস্থাগুলি হচ্ছে-
১) ন্যাটকো ফার্মাসিটিক্যালস, হায়দ্রাবাদ।
২) আলেম্বিক ফার্মাসিউটিক্যালস, ভাদোদারা।
৩) গুফিক বায়োসায়েন্সেস লিমিটেড, গুজরাট।
৪) এমকিওর ফার্মাসিটিক্যালস, পুনে।
৫) লাইকা, গুজরাট।
এই সংস্থাগুলির সম্মিলিত ভাবে চলতি বছরের জুলাই থেকে প্রতিমাসে ১,১১,০০০ ভায়েলস ওষুধ উৎপাদন করবে।

Related posts

শ্রীনগরের লাল চকের ক্লক টাওয়ার জাতীয় পতকার রঙে আলোকিত

E Zero Point

২২ – ২৩ এপ্রিল শীর্ষ স্থানীয় নেতৃত্বের জলবায়ু সম্মেলন

E Zero Point

মধ্যপ্রদেশে ১১ হাজার কোটি টাকা ব্যয়ে ৪৫টি মহাসড়ক প্রকল্পের শিলান্যাস

E Zero Point

মতামত দিন