25/04/2024 : 6:25 PM
অন্যান্য

ফিরে দেখাঃ ২০১১-তে আজকের দিনে ২৮ বছর পর ভারতকে বিশ্বকাপ এনে দিয়েছিলেন এমএস ধোনি

২০১১-র ২ এপ্রিল দিনটি ছিল ভারতের জন্য গর্বের, সাফল্যের। যেদিন ভারত ৫০ ওভারের ক্রিকেটে দ্বিতীয় বিশ্বকাপ জিতে নিয়েছিল। ভারত প্রথম বিশ্বকাপ জিতেছিল ১৯৮৩তে কপিল দেবের অধিনায়কত্বে। তার পর কেটে গিয়েছিল ২৮ বছর। দ্বিতীয় বিশ্বকাপ এল এমএস ধোনির  হাত ধরে। ২০১১ বিশ্বকাপে ভারত নেমেছিল ফেভারিট হিসেবেই। তার উপর বিশ্বকাপের আয়োজক ছিল ভারত। সেই বিশ্বকাপে ভারত একটিমাত্র ম্যাচ হেরেছিল দক্ষিণ আফ্রিকার বিরুদ্ধে। সেমিফাইনালে ভারত হারিয়েছিল পাকিস্তানকে আর ফাইনালে ভারত হারায় শ্রীলঙ্কাকে। ফাইনালে শ্রীলঙ্কা মুম্বইয়ের ওয়াংখেড়ে স্টেডিয়ামে টস জিতে প্রথমে ব্যাট করার সিদ্ধান্ত নিয়েছিল। মাহেলা জয়বর্ধনের সেঞ্চুরিতে শ্রীলঙ্কা থামে ২৭৪-৬-এ।

কিন্তু সেই রান তাড়া করতে নেমে ভারতের শুরুটা মোটেও ভালো হয়নি। সচিন তেন্ডুলকর ও বীরেন্দ্র সেহবাগ মাত্রদলের ৩১ রানে প্যাভেলিয়নে ফিরে যান।

সেখান থেকেই খেলার হাল ধরেন গৌতম গম্ভীর ও এমএস ধোনি। এই দু’জনের জুটিতে ভারত ১০৯ রান তোলে এবং জয়ের কাছে পৌঁছে যায়। অল্পের জন্য সেঞ্চুরি মিস করেন গম্ভীর। ৯৭ রানে আউট হন তিনি। এর পর যুবরাজ সিংকে সঙ্গে নিয়ে দেশকে ছয় উইকেটে জয় এনে দেন ধোনি। ছক্কা হাঁকিয়েই জয় এনে দেন তিনি।

ধোনির উইনিং ছক্কাকে ভারতীয় খেলার ইতিহাসে সব থেকে উত্তেজক মুহূর্ত হিসেবেই ব্যাখ্যা করা হয়। সেই সময় ধারাভাষ্য দিচ্ছিলেন রবি শাস্ত্রী। ধোনি ছক্কা হাঁকিয়ে ম্যাচ শেষ করার পর শাস্ত্রী বলেন, ‘‘ধোনি ওর স্টাইলেই শেষকরল, ২৮ বছর পর ভারত আবার বিশ্বকাপ জিতে নিল।”

ধোনির ম্যাচ উইনিং শটের পরেই ডাগ আউট থেকে কমেন্ট্রি বক্স, গ্যালারি থেকে গোটা দেশে বিভিন্ন রকমের মুহূর্ত ধরা পড়ল। কেঁদে ফেললেন সচিন তেন্ডুলকর। অবসরের আগে বিশ্বকাপ জিততে চেয়েছিলেন সচিন। সেটা হল। তাঁকে কাঁধে করেই গোটা মাঠ ঘুরলেন তাঁর সতীর্থরা। সেই মুহূর্তটি বিশ্ব ক্রীড়ার একটি সফলতম ছবি হয়ে রয়েছে এখনও।

সেখান থেকেই খেলার হাল ধরেন গৌতম গম্ভীর ও এমএস ধোনি। এই দু’জনের জুটিতে ভারত ১০৯ রান তোলে এবং জয়ের কাছে পৌঁছে যায়। অল্পের জন্য সেঞ্চুরি মিস করেন গম্ভীর। ৯৭ রানে আউট হন তিনি। এর পর যুবরাজ সিংকে সঙ্গে নিয়ে দেশকে ছয় উইকেটে জয় এনে দেন ধোনি। ছক্কা হাঁকিয়েই জয় এনে দেন তিনি।

ধোনির উইনিং ছক্কাকে ভারতীয় খেলার ইতিহাসে সব থেকে উত্তেজক মুহূর্ত হিসেবেই ব্যাখ্যা করা হয়। সেই সময় ধারাভাষ্য দিচ্ছিলেন রবি শাস্ত্রী। ধোনি ছক্কা হাঁকিয়ে ম্যাচ শেষ করার পর শাস্ত্রী বলেন, ‘‘ধোনি ওর স্টাইলেই শেষকরল, ২৮ বছর পর ভারত আবার বিশ্বকাপ জিতে নিল।”

ধোনির ম্যাচ উইনিং শটের পরেই ডাগ আউট থেকে কমেন্ট্রি বক্স, গ্যালারি থেকে গোটা দেশে বিভিন্ন রকমের মুহূর্ত ধরা পড়ল। কেঁদে ফেললেন সচিন তেন্ডুলকর। অবসরের আগে বিশ্বকাপ জিততে চেয়েছিলেন সচিন। সেটা হল। তাঁকে কাঁধে করেই গোটা মাঠ ঘুরলেন তাঁর সতীর্থরা। সেই মুহূর্তটি বিশ্ব ক্রীড়ার একটি সফলতম ছবি হয়ে রয়েছে এখনও।

Related posts

মোহনবাগান ফ্যান্স ক্লাবের পক্ষ থেকে শিশুদের জন্য দুধ ও রেশন সামগ্রী প্রদান

E Zero Point

দধীচি স্বেচ্ছাসেবী সংস্থার পাশে ফেডারেল ব্যাঙ্ক

E Zero Point

শুধু কি করোনাতেই মানুষ মারা যাবে ম্যালেরিয়া ডেঙ্গুতেও তো মরতে হবে

E Zero Point

মতামত দিন