জিরো পয়েন্ট নিউজ, আসানসোল, ৩ নভেম্বর ২০২৫ঃ
আসানসোলের রানীগঞ্জে ফের ভেজাল তেল কাণ্ডে চাঞ্চল্য। শুক্রবার গভীর রাতে রানীগঞ্জের গির্জা পাড়ায় অবস্থিত এক তেল মিলে অভিযানে নেমে ১০২ টিন ফরচুন কোম্পানির নামে ভেজাল ভোজ্য তেল উদ্ধার করেছে পুলিশ।
এখানেই আমাদের প্রশ্ন কেউ যদি মিলে নকল তেল বানায়, তো মেশিন কোথায়,লোক পুলিশের অভিযানের আগেই পালিয়ে গেলো,কে দরজা খুলছে,কোনো বন্ধ দরজা খুলতে গেলে কোর্ট এর পারমিশন লাগে,কিন্তু এখানে জিনি ভাড়া দিয়েছেন তিনি হয়তো খুলছে, সূত্র মারফাত জা জানতে পারছি,জিনি কোম্পানির লিগাল বলছেন,তিনি নিজেই অনেকবার সাজিয়ে রেড করেছে,নিজেদের লোকেদের দিয়ে ঘর ভাড়া নিয়ে ,নিজেরাই মাল রেখে আসে,আর পরে পুলিশ দের দিয়ে রেড করায়, তাই পুলিশ কে অনুরোধ করবো,এই রেড এর সঠিক তদন্ত করতে, এই ঘটনার পর থেকে মিল মালিক পলাতক।কিন্তু কেনো পলাতক,পুলিশ তদন্ত না করেই কারুর নামে মামলা করতে পারে কি?
এমন বলা হচ্ছে শুক্রবার রাতে গোপন সূত্রে খবর পেয়ে রানীগঞ্জ থানার পুলিশের সহায়তায় গির্জা পাড়ার মোদী ওয়েল মিল নামে একটি কারখানায় হানা দেয়। সেখানে কোম্পানির ফরচুন ব্র্যান্ডের নামাঙ্কিত টিনে স্থানীয় তেল ভরে বাজারজাত করা হচ্ছিল বলে অভিযোগ।
অভিযানের সময় মিলে বিপুল পরিমাণে তেল ভর্তি টিন উদ্ধার হয়। মোট ১০২ টিন বাজেয়াপ্ত করেছে পুলিশ। তবে অভিযানের আগেই মিল মালিক ঘটনাস্থল থেকে পালিয়ে যায়।
ফরচুন কোম্পানির লিগ্যাল সেলের আধিকারিকদের দাবি — “দুটি আলাদা ফরচুন ব্র্যান্ডের টিন ব্যবহার করে তার মধ্যেই ভেজাল তেল ভরে বাজারে বিক্রি করা হচ্ছিল। অনেকেই তা আসল ফরচুন তেল ভেবে ক্রয় করছিলেন। এটি সম্পূর্ণ বেআইনি ও গ্রাহক প্রতারণার শামিল।”
স্থানীয় সূত্রে জানা যায়, রানীগঞ্জ থানা এলাকায় এর আগেও ভেজাল তেল সহ একাধিক কারবার ধরা পড়েছে, কিন্তু কয়েকদিন পরই আবার সব কিছু স্বাভাবিক হয়ে যায়। ফলে সাধারণ মানুষ এখনো এই ধরনের নকল ও ক্ষতিকর তেল খেতে বাধ্য হচ্ছেন। সাধারণ মানুষের দাবি পুলিশ ও প্রশাসন এই সব বিষয়ে নজর না দিলে আখেরে সাধারণ মানুষ ক্ষতিগ্রস্ত হবে।
এই ঘটনার তদন্তে নামানো হয়েছে ফরেনসিক টিম। উদ্ধারকৃত তেলের নমুনা পরীক্ষার জন্য পাঠানো হবে। পুলিশের প্রাথমিক অনুমান, স্থানীয় পর্যায়ে একটি সংঘবদ্ধ চক্র এই কাজে জড়িত থাকতে পারে।
পুলিশ জানিয়েছে, অভিযান চালিয়ে তেল মিল থেকে প্রচুর পরিমাণে ভেজাল তেল বাজেয়াপ্ত করা হয়েছে। ঘটনার তদন্ত চলছে। অভিযুক্তদের গ্রেফতারের চেষ্টা চলছে।”
রানীগঞ্জের গির্জা পাড়ায় ধৃত এই ঘটনার পর ফের উঠে এসেছে খাদ্য নিরাপত্তা নিয়ে প্রশ্ন। প্রশাসনের কড়া নজরদারি না বাড়ালে সাধারণ মানুষকে নকল ও
বিষাক্ত তেলের ঝুঁকির মুখে পড়তে হবে বলেই মনে করছে স্থানীয়রা।
অভিযুক্ত কে গ্রেপ্তার করতে গেলে দেখা যাবে ,আধার কার্ড ভুয়া,
তাহলে মাল তা কে রাখলো,কোম্পানির লোক টোটন চক্রবর্তীর টিম ,না অন্য কেউ,আসল তদন্ত হোক
