সেখ নিজাম আলম, পুরসাঃ গলসি থানার পুরসা গ্রামে গতকাল তৃণমূলের গোষ্ঠীদ্বন্দ্বে মুড়িমুড়কির মত বোমা পড়েছিল। লালনগোষ্ঠী ও কমল গোষ্ঠীর মধ্যে এই দ্বন্দ্ব। এই দ্বন্দ্বে গতকাল নিরীহ মানুষসহ মোট ২৯ জনকে আটক করে গলসি থানায় নিয়ে যাওয়া হয়েছিল। বোমার আঘাতে ক্ষত বিক্ষত হয়েছিল মহিলা ও গরুও। শেষমেশ ২০ জন শিক্ষক ও নিরীহ মানুষকে ছেড়ে দেওয়া হয়েছিল। আজ আবার গলসি থানার পুলিশ পুরসা গ্রামে এসে সমস্ত দোকান পাঠ বন্ধ করে দেন ও বাইরে থাকা মানুষদের সচেতন করেন। ফলের দোকান, মিষ্টির দোকান প্রভৃতি খাবারের দোকানও বন্ধ করে দেওয়া হয়। পুলিশের এহেন আচরণে পুরসা গ্রামের মানুষ ক্ষুব্ধ।এলাকাবাসী জানান, এই রোজার সময়ে খাবার বা ফলের দোকান খোলা না পেলে মানুষ ইফতার করতে পারবেন কি করে? জাতীয় কংগ্রেসের পক্ষে সেখ চঞ্চল জানান দোকান খোলার ব্যাবস্থা করা হবে, পুরসা গ্রামবাসীকে সচেতন থাকতে বলেছেন। তিনি আরও জানান যে, ভবিষ্যতে বড় ধরনের ঘটনা ঘটে যাওয়ার আগে সুষ্ঠু মীমাংসা হওয়ার প্রয়োজন। প্রশাসনকে এই ব্যাপারে কঠোর পদক্ষেপ নিতে অনুরোধ করেছেন।
পূর্ববর্তী পোস্ট