29/11/2023 : 4:12 AM
আমার বাংলাদক্ষিণ বঙ্গপূর্ব বর্ধমানমেমারি

সম্প্রীতির লক্ষ্যে ঈদের খুশি ভাগ করে নিল মেমারি শহরের দুই তৃণমূল নেতা

প্রেরণা দে, মেমারিঃ মোরা এক বৃন্তের দুইটি কুসুম হিন্দু-মুসলমান। বাঙালি মননে গেঁথে যাওয়া এই গানের লাইন। করোনা আবহে লকডাউনের মধ্যে যেমন ছিল ইসলাম ধর্মালম্বী মানুষের খুশির ঈদ উৎসব ঠিক একই দিনে ছিল উদ্ধৃত গানের স্রষ্টা সম্প্রীতির কবি কাজী বিদ্রোহী নজরুল ইসলামের জন্মদিন।

আজকের এই অস্থির পরিবেশেও এক শ্রেণীর স্বার্থান্বেষী মানুষ করোনার মধ্যেও ধর্মীয় ভেদাভেদ খোঁজেন। সেইসব মানুষের মনে শিক্ষার আলো কতটা বিস্তার করেছে সেটা আমাদের জানা নেই কিন্তু একমাত্র শিক্ষকই সমাজের আলোকবর্তিকা।

মেমারি ব্লক তৃণমূল মাধ্যমিক শিক্ষক সংগঠনের সভাপতি ও শিক্ষক কৌশিক মল্লিক ঈদের দিনে সেই সম্প্রীতির বার্তা দিলেন সমাজের পথভ্রষ্ট মানুষের জন্য। গত ২৫ মে পবিত্র ঈদের দিনে মেমারি পৌরসভার ৯ নং ওর্য়াডের সংখ্যালঘু  ৬০টি দুঃস্থ পরিবারের হাতে কিছু বস্ত্র সামগ্রী তুলে দেওয়া হল শিক্ষক সংগঠনের পক্ষ থেকে।

ঠিক তেমনই সম্প্রীতির সুগন্ধ ছড়িয়ে দিলেন পূর্ব বর্ধমান জেলা তৃণমূল ছাত্র পরিষদ সহ সভাপতি মুকেশ শর্মা। রমজানের শেষ ইফতার করার পর যখন দুচোখ যখন আকাশে খোঁজে এক ফালি খুশির চাঁদ ঠিক তখনই মুকেশ শর্মা মেমারি পৌরসভার ৫ নং ওয়ার্ডে ৮০ টি পরিবারের হাতে সুগন্ধী আতর ও বস্ত্র সামগ্রী ঈদের শুভেচ্ছা স্বরুপ প্রদান করলেন।

মেমারি শহরের দুই তৃণমূল নেতৃত্বের এই পদক্ষেপ সম্প্রীতির বার্তবাহক। করোনার কোন ধর্ম নেই ও সমগ্র মানবজাতিকে করোনার প্রকোপ থেকে বাঁচতে সামাজিক দূরত্ব বিধি মানতে হবে, মানবিক নৈকট্য রেখে।

Related posts

পান্ডুয়া ব্লকের শিক্ষা কর্মাধ্যক্ষ কোভিড আক্রান্ত শিক্ষক পরিবারের পাশে

E Zero Point

বর্ধমানে ইভটিজিংয়ের শিকার যুবতী ও তার হবু স্বামী

E Zero Point

মানুষের ক্ষোভ বিক্ষোভ দমন করতেই লকডাউন করা হচ্ছেঃ দিলীপ ঘোষ

E Zero Point

মতামত দিন