বিশেষ প্রতিবেদনঃ ২০০৯ সালে আয়লার সময়ে গ্রামে গ্রামে ঘুরে সাধারণ মানুষের পাশে দাঁড়িয়ে উদ্ধার, ত্রাণের কাজ করেছিলেন প্রাক্তণ মন্ত্রী কান্তি গঙ্গোপাধ্যায়। বর্ষীয়াণ এই সিপিএম নেতা এক খোলা চিঠিতে বলেছেন, সামাজিক সংকটের সময়ে দুর্যোগ মোকাবিলায় যদি আমাকে কোনওভাবে প্রয়োজন হয় বা আমার কোনও ভূমিকা থাকে, তবে সমস্ত রাজনৈতিক মতপার্থক্যের উর্দ্ধে মানুষের বৃহত্তর স্বার্থে কাজ করতে আমি প্রস্তত ছিলাম, আছি , থাকব।
এদিন সংবাদমাধ্যমকে কান্তি বাবু বলেছেন, ‘যত বড়ই দুর্যোগ আসুক না কেন আমি তৈরি আছি। রায়দিঘিতে আমার স্ত্রীর একটা স্কুল আছে। সেখানে থাকায় ব্যবস্থা করেছি। দু হাজার ত্রিপল, একটা নৌকা, ১০০ কুইন্টাল চাল, তিন লক্ষ টাকার ওষুধের বন্দোবস্ত করেছি। এখানে যাঁদের মাটির ঘর আছে, তাদের সবাইকে সন্ধ্যা নামার আগে ওই স্কুলে চলে যেতে বলেছি।’
আবহাওয়াবিদরা বলছেন, আয়লার থেকেও এই ঘূর্ণিঝড় আরও শক্তিশালী। উপকূলবর্তী এলাকায় বিশেষ করে দক্ষিণ ২৪ পরগনায় প্রবল প্রতাপ দেখাতে পারে আমফান। বঙ্গোপসাগরের সুপার সাইক্লোনের খবর পেয়েই আগাম প্রস্তুতি সেরে ফেলেছেন প্রাক্তণ মন্ত্রী কান্তি গঙ্গোপাধ্যায়।