সেখ নিজাম আলমঃ বিশ্ব পরিবেশ দিবস বড় বড় বিভিন্ন সংস্থা পালন করলেও, কচিকাঁচাদের নিয়ে বৃক্ষ রোপনের সুনাম অর্জন করতেই হয়। এমন উদ্যোগ নিলেন পুরসা ফিলোমেল পাবলিক স্কুল। এই স্কুলের কর্ণধার গোপা চৌধুরী পড়াশুনার ফাঁকে ফাঁকে কচিকাঁচাদের নিয়ে এমন কোন কর্মসূচি নেই যে তিনি পালন করেন নি। রবীন্দ্র- নজরুল জয়ন্তী থেকে শুরু করে যে কোন সাহিত্য আসর,বসে আঁকো প্রতিযোগিতা,নৃত্যের মাধ্যমে স্কুলের মান টাই বাড়িয়ে দিয়েছেন তিনি। লক ডাউনে অন লাইনে পড়াশুনায় মনযোগ বাড়িয়েছেন শিশুদের। যদিও শিশুদের এই চাপ বহন করতে হিমশিম খেতে হয়েছে তাদের অভিভাবকদেরকে। তা হোক,বাচ্ছাদের বড় হওয়ার স্বপ্ন নিয়ে যিনি অক্লান্ত পরিশ্রম করছেন,তাকে সহযোগিতা করতে হয়তো নিজেদেরও পরিশ্রম হলো।তবে সেটা নিজের বাচ্ছার মঙ্গলের জন্যই তো। এই স্বার্থপর পৃথিবীতে এখনও পর্যন্ত যারা অপরের মঙ্গলের জন্য পরিশ্রম করে যাচ্ছেন, তাদেরকে স্যালুট জানাতে না পারলেও,কখনও অসহযোগিতা করা উচিৎ নয়। বাস্তবে শিশুদেরকে নিয়ে সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান কিংবা বৃক্ষ রোপন করানো খুব কষ্টকর বিষয়। সেই জায়গায় পুরসা ফিলোমেল পাবলিক স্কুল যে অনলাইনের মাধ্যমে তা করিয়ে নিলেন,এই উদ্যোগকে সাধুবাদ না জানালে অপরাধ হবে।
পূর্ববর্তী পোস্ট