স্টাফ রিপোর্টার, রায়না: গত ১৫ জুন পূর্ব বর্ধমান জেলার রায়না-১ পঞ্চায়েত সমিতির কার্যালয়েই গলায় ফাঁস দিয়ে আত্মহত্যা করেছিলেন খোদ পূর্ত কর্মাধ্যক্ষ গোলাম মোস্তাফা চৌধুরী ওরফে মিঠু (৪০)। তিনি পেশায় আইনজীবী ছিলেন। বর্ধমান আদালতে নিয়মিত যাতায়াতও ছিল তাঁর।
সেহারা গ্রাম পঞ্চায়েতের আউসারা গ্রাম নিবাসী গোলাম মোস্তাফা চৌধুরীর পার্থিব দেহ গত ১৬ জুন ময়না তদন্তের জন্য বর্ধমান মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতালে নিয়ে আসা হয় এবং ময়না তদন্তের পর সেখানে তৃনমূল কংগ্রেসের পক্ষ থেকে পার্থিবদেহর উপর মালা দিয়ে শ্রদ্ধাঞ্জলি দেওয়া হয়। উপস্থিত ছিলেন রায়নার বিধায়ক নেপাল ঘুরুই, জেলা পরিষদের কর্মাদক্ষ্য উত্তম সেনগুপ্ত, মেন্টর উজ্জ্বল প্রামানিক , তৃনমূল জেলার সাধারন সম্পাদক খোকন দাস আরও অনান্য তৃনমূলের নেতা কর্মীরা।
তারপর গোলাম মোস্তাফা চৌধুরীর পার্থিব দেহ বর্ধমান জেলা আদালতে বার এস্যোসিয়েশনে নিয়ে যাওয়া হয়। সেখানে তার আইনজীবী সহকর্মীরা তার ১ মিনিট নিরাবতা পালন করে শোকজ্ঞাপন ও শ্রদ্ধাঞ্জলী দেন।
একজন জনপ্রিয় তৃণমূলের নেতা ও কর্মী এবং রায়না ১গ্ৰাম পঞ্চায়েতের পূর্ত কর্মাদক্ষ্য একজন আইনজীবী ছিলেন তিনি তাই বিভিন্ন কর্মস্থলে পার্থিব দেহ নিয়ে যাওয়া হয় এবং তারপর পারলৌকিক ক্রিয়ার জন্য পার্থিব দেহ তার পরিবারের হাতে তুলে দেওয়া হয় ।
এখনও পর্যন্ত তিনি কি কারণে আত্মহত্যা করেছেন তা নিয়ে বিস্তারিত কিছু জানা যায়নি।রায়না থানার পুলিশ ঘটনার তদন্ত শুরু করেছে।