28/03/2024 : 6:58 PM
অন্যান্য

করোনা ভাইরাসের বিরুদ্ধে যুদ্ধের সেনাপতি প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী

প্রধানমন্ত্রী শ্রী নরেন্দ্র মোদী ভারতের কোভিড-১৯ এর বিরুদ্ধে যুদ্ধে সংশ্লিষ্ট সকলের সঙ্গে আলাপ আলোচনা অব্যাহত রেখেছেন।
প্রতিদিন প্রধানমন্ত্রী দেশে কোভিড-১৯ এর সংক্রমণ ঠেকাতে সর্বশেষ পরিস্থিতি জানার জন্য ২০০রও বেশি মানুষের সঙ্গে মতবিনিময় করেন। এর মধ্যে বিভিন্ন রাজ্যের রাজ্যপাল, মুখ্যমন্ত্রী ও স্বাস্থ্যমন্ত্রীরা রয়েছেন, যাঁদের সঙ্গে তিনি টেলিফোনে কথা বলেন।
দেশের বিভিন্ন প্রান্তে কর্মরত চিকিৎসক, নার্স, স্বাস্থ্যকর্মী, সাফাইকর্মীদের সঙ্গে তিনি টেলিফোনে যোগাযোগ করে তাঁদের কাজে উৎসাহ দেন, দেশ ও সমাজের জন্য তাঁদের উদ্যোগকে স্বাগত জানান।
করোনা ভাইরাসের সংক্রমণ প্রতিহত করতে শ্রী মোদী সমাজের বিভিন্ন স্তরের মানুষের সঙ্গে ভিডিও কনফারেন্সের মাধ্যমে মতবিনিময় করেন। একইভাবে তিনি বৈদ্যুতিন মাধ্যমের বিভিন্ন গোষ্ঠির প্রধানদের সঙ্গে আলোচনায় যোগ দেন। মুদ্রণ মাধ্যমের নানা গোষ্ঠির প্রধানদের সঙ্গে তিনি ২৪ মার্চ মতবিনিময় করেন।
হতাশা এবং আশঙ্কার মোকাবিলা করার জন্য গণমাধ্যমজগত যাতে ইতিবাচক দৃষ্টিভঙ্গি নিয়ে কাজ করে, সেজন্য তিনি সংশ্লিষ্ট সকলের কাছ আবেদন জানিয়েছেন।
প্রধানমন্ত্রী, ২৭ মার্চ ভিডিও কনফারেন্সের মাধ্যমে বেশ কয়েকজন রেডিও জকি এবং আকাশবাণীর ঘোষক ঘোষিকার সঙ্গে কথা বলেন।
তিনি বলেছেন, “ স্থানীয় পর্যায়ে যারা  গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা নিচ্ছেন, সেই সব নায়ক নায়িকাদের জাতীয় স্তরে সম্মান জানানো উচিত, যাতে তাঁদের মনোবল বৃদ্ধি পায়”।
করোনা ভাইরাসে সংক্রমিত কয়েকজন এবং যারা এই সংক্রমণ থেকে সেরে উঠেছেন, এরকম কয়েকজনের সঙ্গে প্রধানমন্ত্রী টেলিফোনে কথা বলেছেন, তাঁদের স্বাস্থ্যের খবর নিয়েছেন।
শ্রী মোদী , ২৫ মার্চ তাঁর নির্বাচনী কেন্দ্র বারানসীতে কয়েকজনের সঙ্গে ভিডিওর মাধ্যমে মতবিনিময় করেন। এই ভাইরাসের মোকাবিলায় তিনি সংকল্পবদ্ধ হয়ে, সংযতভাবে,  সংবেদনশীল  মনোভাব নিয়ে নিয়ম মেনে চলার জন্য জনসাধারনের কাছে  আবেদন জানান।
নিয়মিত মতবিনিময় ও বৈঠক
গত জানুয়ারী মাস থেকে শ্রী মোদী কোভিড-১৯ মোকাবিলা করার  নানা পন্থা পদ্ধতি খুঁজে বের করতে সমাজের বিভিন্ন স্তরের মানুষ ও বিভিন্ন বিভাগের আধিকারিকদের সঙ্গে বৈঠক ও আলোচনা করেছেন।
প্রতিদিন বৈঠকে প্রধানমন্ত্রীকে ক্যাবিনেট সচিব ও প্রধানমন্ত্রীর দপ্তরের প্রধান সচিব সর্বশেষ তথ্য জানিয়ে থাকেন।
সরকার এই পরিস্থিতির মোকাবিলা করতে স্বাস্থ্য ও পরিবারকল্যাণ মন্ত্রী ডঃ হর্ষবর্ধনের নেতৃত্বে একটি মন্ত্রীগোষ্ঠী গঠন করেছে। তারাও প্রধানমন্ত্রীকে পরিস্থিতি সম্পর্কে জানিয়ে থাকেন।
উদাহরনের মাধ্যমে নেতৃত্বদান
জনসাধারণ যাতে  সামাজিক দুরত্ব বজায় রাখেন, সেই জন্য প্রধানমন্ত্রী নিজেও হোলি উৎসবে যোগ দেন নি।
জাতির উদ্দেশে ভাষণ- জনতা কারফিউ ও তিন সপ্তাহের  প্রতিরোধমূলক নিয়ন্ত্রণ ব্যবস্থা
কোভিড-১৯ এর মোকাবিলা করতে প্রধানমন্ত্রী ১৯শে মার্চ জাতির উদ্দেশে ভাষণ দেবার সময় ২২ মার্চ সকাল ৭টা থেকে রাত ৯টা পর্যন্ত-১৪ ঘন্টা জনসাধারণকে স্বেচ্ছায় জনতা কারফিউ পালনের আহ্বান জানান।
এই ভাইরাসের প্রসার রোধ করতে  সামাজিক দুরত্ব বজায় রাখাই একমাত্র জানা উপায়। তাই দেশে সামাজিক দূরত্ব সফলভাবে বজায় রাখার জন্য শ্রী মোদী ২৪ মার্চ জাতির প্রতি ভাষণে তিন সপ্তাহের প্রতিরোধমূলক নিয়ন্ত্রণ ব্যবস্থা মেনে চলার আবেদন জানান।
করোনা ভাইরাসের মোকাবিলায় শ্রী নরেন্দ্র মোদী জাতিকে ‘সঙ্কল্পবদ্ধ ও সংযম” এই দুটি মন্ত্র মেনে চলার পরামর্শ দেন।
তাঁর ভাষণে প্রধানমন্ত্রী জনসাধারণকে আতঙ্কিত হয়ে অতিরিক্ত  কেনাকাটা না করতে অনুরোধ জানান এবং নিত্যপ্রয়োজনীয় পণ্যের নিরবিচ্ছিন্ন সরবরাহ বজায় থাকার আশ্বাস দেন।
কোভিড-১৯ আর্থিক সমস্যার সমাধানে কার্যনির্বাহী গোষ্ঠী
এই মহামারীর ফলে আর্থিক ক্ষেত্রে উদ্ভূত চ্যালেঞ্জ মোকাবিলা করতে প্রধানমন্ত্রী, কেন্দ্রীয় অর্থমন্ত্রী শ্রীমতী নির্মলা সীতারমনের নেতৃত্ব আর্থিক সমস্যার সমাধানে একটি কার্যনির্বাহী গোষ্ঠী গঠন করেন। সম্ভাব্য চ্যালেঞ্জের মোকাবিলা করতে এই গোষ্ঠী সংশ্লিষ্ট সকলের সঙ্গে আলোচনা করবে এবং বিভিন্ন সিদ্ধান্ত বাস্তবায়িত করবে।
প্রধানমন্ত্রী ব্যবসায়ী সম্প্রদায় ও উচ্চবিত্তদের কাছে আবেদন জানান যে, তাঁরা যেন স্বল্প আয়ের মানুষদের আর্থিক চাহিদার দিকটি খেয়াল রাখেন, যাঁদের থেকে তাঁরা নানা পরিষেবা পেয়ে থাকেন। তাঁরা কর্মক্ষেত্রে যোগ দিতে না পারলে তাঁদের মাইনে যেন না কাটা হয়। এই সময়ে মানবিকতার দিকটি বজায় রাখার উপর শ্রী মোদী গুরুত্ব দেন।

পি এম কেয়ার্স ফান্ড

কোভিড-১৯ এর ফলে উদ্ভূত আপৎকালীন ব্যবস্থা বা যে কোন অভাবী অবস্থার মোকাবিলায় একটি জাতীয় তহবিল গড়ে তোলার প্রয়োজনীয়তা উপলব্ধি করে ‘প্রাইম মিনিস্টারস সিটিজেন আসিস্টেন্স অ্যান্ড রিলিফ ইন ইমারজেন্সি সিচুয়েশন্স ফান্ড’ বা ‘পি এম কেয়ারস ফান্ড’ নামে একটি দাতব্য তহবিল গড়ে তোলা হয়েছে। প্রধানমন্ত্রী এই তহবিলের চেয়ারম্যান এবং প্রতিরক্ষা মন্ত্রী, স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী এবং অর্থমন্ত্রী এর  সদস্য ।
প্রধানমন্ত্রী সবসময়েই বিশ্বাস করেন জনগণের সক্রিয় অংশগ্রহনের মধ্য দিয়ে যে কোনো সমস্যার সমাধান করা যায়। এটি তার আরেকটি উদাহরণ। এই তহবিল, বিরাট সংখ্যক মানুষের অল্প অল্প অনুদানে ভরে উঠবে।
১লক্ষ ৭০ হাজার কোটি টাকার আর্থিক প্যাকেজ ঘোষণা
দরিদ্র মানুষদের প্রয়োজনে নগদ অর্থ দেবার সংস্থান সম্বলিত১ লক্ষ ৭০ হাজার কোটি টাকার একটি আর্থিক প্যাকেজ  নরেন্দ্র মোদী সরকার ঘোষণা করেছে। করোনা ভাইরাসের ফলে আর্থিক অনটনের শিকার মানুষেরা এই প্যাকেজের ফলে প্রধানমন্ত্রী গরীব কল্যাণ যোজনার আওতায় তিন মাস বিনামূল্যে খাদ্যশস্য, ডাল এবং রান্নার গ্যাস পাবেন।
চিকিৎসক, নার্স, স্বাস্থ্যকর্মীদের সঙ্গে সাক্ষাৎ
চিকিৎসক, নার্স, ল্যাব অ্যাসিস্ট্যান্ট – চিকিৎসা পরিষেবার সঙ্গে যুক্ত মানুষদের সঙ্গে প্রধানমন্ত্রী ২৪ মার্চ সাক্ষাৎ করেন। কোভিড-১৯ এর মোকাবিলায় চিকিৎসা পরিষেবার সঙ্গে যুক্ত সকলকে দেশের জন্য কাজ করায় তিনি ধন্যবাদ জানান । কথাপ্রসঙ্গে শ্রী মোদী বলেন, “আপনাদের উৎসাহ দেখে আমি নিশ্চিত দেশ এই যুদ্ধে বিজয়ী হিসেবে অবতীর্ণ হবে”।
চিকিৎসাক্ষেত্রে টেলিফোনের মাধ্যমে পরামর্শদানের প্রস্তাবটি সরকার বিবেচনা করছে। চিকিৎসা পরিষেবার সঙ্গে যুক্ত সকলের নিরাপত্তার দিকটি সরকার গুরুত্ব সহকারে বিবেচনা করছে, এই আশ্বাস দিয়ে প্রধানমন্ত্রী জানান, সরকার তাদের কল্যাণে সব পদক্ষেপ গ্রহণ করবে।
ওষুধ শিল্পের সঙ্গে যুক্ত ব্যক্তিদের নিয়ে বৈঠক
ওষুধ এবং চিকিৎসা সামগ্রীর স্বাভাবিক সরবরাহ বজায় রাখতে প্রধানমন্ত্রী ২১ মার্চ ওষুধ শিল্পের সঙ্গে যুক্ত ব্যক্তিদের নিয়ে ভিডিও কনফারেন্সের মাধ্যমে একটি বৈঠক করেন। মতবিনিময়ের সময় কোভিড-১৯ এর জন্য যুদ্ধকালীন তৎপরতায় আরএনএ টেস্টিং কিট তৈরির তিনি আবেদন জানান। দেশের মধ্যে এপিআই এর সরবরাহ বজায় রাখার বিষয়ে সরকারের দায়বদ্ধতার কথা তিনি উল্লেখ করেন।
কালোবাজারি এবং মজুতদারী আটকাতে ওষুধ সরবরাহ নিশ্চিত করার উপর তিনি জোর দেন।
আয়ুশ চিকিৎসকদের সঙ্গে সাক্ষাৎ
দেশের সুস্বাস্থ্য বজায় রাখার লক্ষে প্রধানমন্ত্রী ২৮ মার্চ  আয়ুশ চিকিৎসকদের সঙ্গেও মতবিনিময় করেন। তিনি বলেন কোভিড-১৯ কে নিয়ন্ত্রণ করার জন্য আয়ুশ ক্ষেত্রের গুরুত্ব বহুগুণ বেড়ে গেছে।
প্রধানমন্ত্রী বলেন, আয়ুশের ব্যাপ্তি সারা দেশ জুড়ে। তাই এই ভাইরাস সংক্রমণ ঠেকাতে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার নির্দেশ মেনে তারা কাজ করবেন। সুঅভ্যাস মেনে চলার পরামর্শ দেবেন। বর্তমান এই কঠিন সময়ে দেহকে শক্তিশালী করতে এবং মনের উদ্বেগ দূর করতে আয়ুশ মন্ত্রকের #YogaAtHome প্রচেষ্টার তিনি প্রশংসা করেন।রাজ্যগুলির সঙ্গে একযোগে কাজ করা Working together with the States

প্রধানমন্ত্রী ২০ মার্চ দেশের সব মুখ্যমন্ত্রীদের সঙ্গে ভিডিও কনফারেন্সের মাধ্যমে বৈঠক করেন। বৈঠকে তিনি এই চ্যালেঞ্জের মোকাবিলা করতে সকলকে একযোগে কাজ করার আহ্বান জানান। এই ভাইরাস ছড়িয়ে পড়ার বিষয়ে সকলকে নজরদারী চালানোর জন্য তিনি প্রস্তাব দেন।
রাজ্যের নেতৃবৃন্দকে প্রধানমন্ত্রী মনে করিয়ে দেন, দেশে এই ভাইরাসের সংক্রমণ ছড়িয়ে পড়ার সংকটজনক পর্যায়টি চলছে, তবে এর জন্য আতঙ্কিত না হবারও তিনি পরামর্শ দেন।
এপর্যন্ত কেন্দ্র কি কি ব্যবস্থা নিয়েছে, মুখ্যমন্ত্রীদের সেই বিষয়ে জানানো হয়।
মুখ্যমন্ত্রীরা তাঁদের বক্তব্যে নমুনা পরীক্ষা করার ক্ষমতা বৃদ্ধি ও সমাজের দুর্বলতম শ্রেণীর জন্য আরো সাহায্যর অনুরোধ করেন। প্রধানমন্ত্রী তা বিবেচনার আশ্বাস দেন। তিনি কালোবাজারী রুখতে , মূল্যবৃদ্ধি নিয়ন্ত্রণ করতে তাঁদের যথাযথ উদ্যোগ নিতে পরামর্শ দেন। প্রয়োজনে মৃদু বলপ্রয়োগ ও আইনি ব্যবস্থা গ্রহণের তিনি পরামর্শ দেন।
সার্ক গোষ্ঠীভুক্ত দেশগুলি একজোট
সার্ক নেতৃবৃন্দর সঙ্গে ভিডিও আলোচনায় প্রধানমন্ত্রীই প্রথম নেতা, যিনি  আঞ্চলিকস্তরে আলোচনার পরামর্শ দেন। ১৫ই মার্চ ভারতের নেতৃত্বে সার্ক নেতৃবৃন্দ এই আলোচনায় যোগ দেন।
শ্রী মোদী কোভিড-১৯ আপৎকালীন তহবিল গড়ে তোলার প্রস্তাব দেন। এখানে সব দেশ স্বেচ্ছায় আর্থিক অনুদান দেবে। এই তহবিলে প্রাথমিকভাবে ভারত ১ কোটি মার্কিন ডলার দেবার অঙ্গীকার করেছে। যে কোন জোটসঙ্গী রাষ্ট্র এই তহবিলে অর্থ দেবে।
নেপাল, ভুটান মালদ্বীপও এখানে আর্থিক অনুদান দিয়েছে। .
ভিডিও কনফারেন্সের মাধ্যমে অভূতপূর্ব জি-২০ শিখর সম্মেলন
বিশ্বজুড়ে কোভিড-১৯ মহামারীর ফলে সৃষ্ট চ্যালেঞ্জ এবং তার সুসংহত মোকাবিলার পন্থা পদ্ধতি নিয়ে জি-২০ শীর্ষ সম্মেলনে আলোচনা হয়েছে। অভূতপূর্ব এই সম্মেলন, ভিডিও কনফারেন্সের মাধ্যমে হয় । এর আগে প্রধানমন্ত্রী শ্রী নরেন্দ্র মোদী সৌদি আরবের যুবরাজের সঙ্গে এই বিষয়ে নিয়ে আলোচনা করেন।
প্রধানমন্ত্রী চিকিৎসা বিজ্ঞানে গবেষণা এবং উন্নয়নের সুফল সকলের মধ্যে পৌঁছে দেবার উপর জোর দেন । এছাড়াও স্বাস্থ্য পরিষেবার উন্নয়ন, সংকট ব্যবস্থাপনার নতুন নীতি নির্দেশিকাগুলিকে কার্যকর করার  কথাও শ্রী মোদী বৈঠকে বলেছেন।বিশ্বায়নের নতুন যুগে মানবজাতির কল্যাণে একযোগে কাজ করার জন্য প্রধানমন্ত্রী জি-২০ গোষ্ঠীভুক্ত নেতৃবৃন্দর উদ্দেশে আহ্বান জানান এবং বহুস্তরীয় ব্যবস্থার মাধ্যমে মানবতার স্বার্থরক্ষার উপর গুরুত্ব দেন।
আন্তর্জাতিক উদ্যোগ

প্রধানমন্ত্রী বৃটিশ প্রধানমন্ত্রী মিঃ বরিস জনসন, ইস্রায়েলের প্রধানমন্ত্রী মিঃ বেঞ্জামিন নেতানিয়াহুর সঙ্গে ১২ মার্চ ও সৌদি আরবের যুবরাজ  মোহাম্মেদ বিন সলমনের সঙ্গে ১৭ মার্চ টেলিফোনে কথা বলেন।
তিনি ২৫ মার্চ রাশিয়ার রাষ্ট্রপতি ভ্লাদিমির পুটিন, ২৬ মার্চ আবুধাবির যুবরাজ শেখ মোহাম্মেদ বিন জায়েদ আল নাহিয়ান, কাতারের আমীর শেখ তামিম বিন হামাদ আল থানি, ২৪ মার্চ ইউরোপীয় কমিশনের সভাপতি  উরশুলা ফন ডের লায়ানের সঙ্গেও পরিস্থিতি নিয়ে টেলিফোনে আলোচনা করেন।
আটকে পড়া নাগরিকদের পাশে
প্রধানমন্ত্রীর নেতৃত্বে ভারত করোনা ভাইরাসে প্রবল সংক্রমিত চীন, ইটালি, ইরান এবং বিশ্বের অন্যান্য অংশে আটকে পড়া ২০০০-এর বেশি ভারতীয়কে দেশে নিয়ে এসেছে।

Related posts

গ্রীষ্মের দাবদাহ থেকে গবাদি পশুর রক্ষা ও তার যত্ন

E Zero Point

মেমারিতে নীরবে-নিভৃতে খাবার, নিত্যপ্রয়োজনীয় সামগ্রী বিতরণ

E Zero Point

প্লেগ থেকে করোনা: রোগের ষড়যন্ত্র তত্ত্ব

E Zero Point