বাবার বকুনিতে অভিমানে আত্মঘাতি ছেলে। পরিবারের তরফ থেকে জানা যায় একাদশ শ্রেণীর ছাত্র।বাড়ি জাকরা। তমাল চক্রবর্তী দিন দিন মোবাইল গেমের নেশা মেতে উঠেছিল।
সব সময় মোবাইল নিয়ে ব্যাস্ত থাকতো।মৃতের পিতা তারক চক্রবর্তী, ছেলেকে মোবাইল গেম বন্ধ করে কাজ করতে বলে এবং বকাবকি করে, তাই ছেলে অভিমানে বিষ খায়। কালনা হাসপাতালে আনলে তমাল চক্রবর্তীকে ডাক্তার মৃত বলে ঘোষণা করে। তমালের মৃত্যুতে এলাকাতে শোকের ছায়া নেমে আসে।